ফল এবং সবজি দু’ভাবেই পেঁপে খাওয়া হয়। পুষ্টিগুনে ভরপুর এই ফল সারা বছরই আমাদের দেশে পাওয়া যায়।দেশের সব অঞ্চলেই পেঁপে উৎপাদন হলেও, পাবনা, রাজশাহী, যশোর এবং এর আশপাশের এলাকায় উৎকৃষ্ট মানের পেঁপে উৎপাদন হয়।
পেঁপে গাছের চারা রোপন
মোটামুটি সব রকমের মাটিতে পেঁপে গাছ হলেও দোঁআশ কিংবা বেলে-দোঁআশ মাটি পেঁপে চাষের জন্য উত্তম।
পেঁপের চারা রোপনের জন্য যথা সম্ভব উচুঁ জমি নির্বাচন করতে হবে, বন্যার সময়ও পানি উঠেনা’ এমন জায়গা নির্বাচন করতে হবে। এবং পেঁপে বাগানে পানি নিষ্কাশনেরও ব্যাবস্থা করতে হবে।
পেঁপের চারা রোপনের জন্য যথা সম্ভব উচুঁ জমি নির্বাচন করতে হবে, বন্যার সময়ও পানি উঠেনা’ এমন জায়গা নির্বাচন করতে হবে। এবং পেঁপে বাগানে পানি নিষ্কাশনেরও ব্যাবস্থা করতে হবে।
পেঁপের চারা সাধারনত বীজ থেকেই উৎপাদন করা হয়, আশ্বিন মাসের শেষে কিংবা কার্তিক মাসের শুরুতে পলিবেগে কিংবা বীজতলায় পেঁপের বীজ বুনতে হবে (সেপ্টেম্বর থেকে জানুয়ারী মাসের মধ্যেই)।বীজতলায় বা পলিবেগে বীজ রোপনের সময় দুই ভাগ মাটির সাথে এক ভাগ জৈব সার দিতে হবে। অথবা তিনভাগ মাটির সাথে এক ভাগ জৈব সার দিতে হবে।
চারার বয়স ৪০ থেকে ৫০ দিন হলে চারা গুলে পলিবেগ বা বীজতলা থেকে অন্যত্র ৬ফিট দূরত্বে গর্ত করে প্রতি গর্তে দুই-তিনটি করে চারা রোপন করতে হবে।
সেক্ষেত্রেও সম পরিমান জৈব সার দিতে হবে এবং গর্তের মাটি ভালো মত আলগা করে নিতে হবে এবং কোন শক্ত শিকড় থাকলে তা তুলে ফেলতে হবে।
সমত কিছুটা উচুঁ করে তারপর চারা রোপন করতে হবে, এতে করে চারার গোড়ায় পানি জমবে না। বিকেল বেলায় চারা লাগাতে হবে,এবং রোদের সময় চারা লাগানো ঠিক হবেনা। প্রতিদিন কিংবা একদিন পরপর নিয়ম করে প্রয়োজনমত শুষ্ক মৌসুমে চারার গোড়ায় পানি সেচ দিতে হবে, খেয়াল রাখতে হবে যেন পানি সেচ দেয়ার সময় চারার গোড়ার মাটি সরে না যায় এবং অতিরিক্ত পানি চারার গোড়ায় না জমে থাকে।
কার্তিক মাসের শুরুতে পেঁপের চারা রোপন করা হলে ছয় মাসের মধ্যেই ফল সংগ্রহ করা যায়। বৈশাখ থেকে শ্রাবন মাস পর্যন্ত বাজারে পেঁপের দাম ভালো পাওয়া যায়। রোগাক্রান্ত ফল আগে বিক্রি করে দিতে হবে। এত করে সুস্থ সবল ফল গুলো দ্রুত বেড়ে উঠতে পারবে।
চারার বয়স ৪০ থেকে ৫০ দিন হলে চারা গুলে পলিবেগ বা বীজতলা থেকে অন্যত্র ৬ফিট দূরত্বে গর্ত করে প্রতি গর্তে দুই-তিনটি করে চারা রোপন করতে হবে।
সেক্ষেত্রেও সম পরিমান জৈব সার দিতে হবে এবং গর্তের মাটি ভালো মত আলগা করে নিতে হবে এবং কোন শক্ত শিকড় থাকলে তা তুলে ফেলতে হবে।
সমত কিছুটা উচুঁ করে তারপর চারা রোপন করতে হবে, এতে করে চারার গোড়ায় পানি জমবে না। বিকেল বেলায় চারা লাগাতে হবে,এবং রোদের সময় চারা লাগানো ঠিক হবেনা। প্রতিদিন কিংবা একদিন পরপর নিয়ম করে প্রয়োজনমত শুষ্ক মৌসুমে চারার গোড়ায় পানি সেচ দিতে হবে, খেয়াল রাখতে হবে যেন পানি সেচ দেয়ার সময় চারার গোড়ার মাটি সরে না যায় এবং অতিরিক্ত পানি চারার গোড়ায় না জমে থাকে।
1 Comments
মাদায় সার প্রয়োগ সম্পর্কে বলা হয় নি।
ReplyDeleteআর স্থানীয় জাত সম্পর্কেও বলা হয় নি।